দেখি না স্রষ্টা কি বলতে চাচ্ছেন তাঁর এই গাইড বইটিতে?
রমাদান আসলেই আয়াতটি বার বার সামনে চলে আসে
“রমাদান ঐ মাস,
যে মাসে কোরান নাজিল হয়েছে
যা মানুষের জন্য একটি গাইড লাইন
যা এমন একটি উপদেশ পূর্ণ স্ট্যান্ডার্ড
যা ঠিক এবং বেঠিকের পার্থক্য
স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরে “
তাই যদি হয়,
তাহলে তো গাইড লাইনটা একটু পড়ে দেখা দরকার!
তাই না?
শুধু তাই না
তাফসীর ইবনে কাসিরে পেলাম
তিনি বাকি গাইড বুক গুলোও এই মাসেই রিলিস করেছিলেন?
অর্থাৎ!
শুধু কোরান নয়
এই মাসেই নাজিল হয়েছিল
হজরত ইব্রাহিমেরে সহিফা
হজরত দাউদের যাবুর
হজরত মুসার তাওরাত
এমনকি
হজরত ঈসার ইঞ্জিল!
অর্থাৎ
এই মাসটিই যেন তার বই প্রকাশের মাস
তাই বলি কি
প্রকাশনীর মাসটি যেহেতু চলে এলো
শুরুতেই বইটিকে উঁচুতে আর না রেখে
আর শুধু আরবিতেই না জপে
একটিবার
অন্তত একটিবার
নিজের ভাষায় পড়ে ফেলুন না বইটিকে!
খুব বেশি কিন্তু এফোর্ট লাগবে না
৭৮ হাজার শব্দের একটি ডকিউমেন্ট এটি
এর অর্থ হলো
প্রতিটা পাতায় যদি ৩৫০ ওয়ার্ডস থেকে থাকে
দৈনিক মাত্র ৭ থেকে ৮ পৃষ্ঠা বা ৪ পাতা পড়লেই কিন্তু হয়ে যাচ্ছে!
মাত্র ৪ পাতা!
এতো শত উপন্যাস পড়তে পারি
দৈনিক ৪ পাতা পাতা পড়তে পারবো না?
চলুন না একটু শুরু করে ফেলি এইবার
দেখি না স্রষ্টা কি বলতে চাচ্ছেন
তাঁর এই গাইড বইটিতে?
Leave a Comment